আজ ৯ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ || ২৬শে মাঘ, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
যুগপুরুষোত্তম পরমপ্রেমময় শ্রীশ্রীঠাকুূর অনুকূলচন্দ্রের জেষ্ট্য আত্মজ ও সৎসঙ্গ’র প্রধান আচার্যদেব পরমপূজ্যপাদ শ্রীশ্রীবড়দা’র ১১২ তম শুভ আবির্ভাব মাস উপলক্ষে যাজন কার্যক্রম ও অতি দরিদ্র মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠান, চট্টগ্রামের পটিয়াতে সৎসঙ্গী’দের আয়োজনে আজ ২৫ শুক্রবার বিকেলে পটিয়া উপজেলার, ছনহরা ইউনিয়নের, দক্ষিণ চাটরা গ্রামে, রমেশ -ফণীন্দ্র স্মৃতি পাঠাগারে অনুষ্ঠিত হয়। এ-উপলক্ষে যুগপুরুষোত্তম পরমপ্রেমময় শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্রের দিব্যজীবন ও বাণীর আলোকে আলোচনা পর্বে সভাপতিত্ব করেন রমেশ-ফণীন্দ্র স্মৃতি পাঠাগারের সভাপতি ও বরেণ্য সাংবাদিক স্বপন কুমার মল্লিক। এতে মুখ্য আলোচক ছিলেন সহপ্রতি ঋত্বিক চন্দন ভট্টাচার্য। টিপু মল্লিক এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ আলোচক ছিলেন সমাজ সংগঠক দেবাশীষ কান্তি বিশ্বাস ও প্রকৌশলী রাহুল নন্দী৷ এবং সুব্রত হাওলাদার। অন্যান্যদের মাঝে আলোচনা করেন শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক শ্রীকৃষ্ণার্জ্জুন গীতা শিক্ষা নিকেতন, প্রণব ঘোষ, দক্ষিন চাটরা পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রুপক মল্লিক, রতন মল্লিক ও দৈনিক আজাদীর বিজ্ঞাপন ব্যবস্থাপক ম্যাক্সিম গোর্কী শীল(টিপু)।
অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে যুগপুরুষোত্তম পরমপ্রেমময় শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্রের নরলীলার দুর্লভ ভিডিও প্রদর্শন করা হয় এবং সংগঠনের সভাপতি বরেণ্য সাংবাদিক স্বপন কুমার মল্লিক কে শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্রের অমিয় গ্রন্থ হস্তান্তর করা হয়। সভায় আলোচক বৃন্দ বলেন যুগপুরুষোত্তম পরমপ্রেমময় শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র এক জীবন দ্রষ্টা মহাপুরুষ। তাঁর দেওয়া বাঁচা বাঁড়ার বিধানগুলো মেনে চলে, একটি মানুষ কালজয়ী হয়ে উঠতে পারে। বক্তারা আরো বলেন ঠাকুরের হাজার হাজার জীবন বৃদ্ধির অমিয় বাণীর মর্ধ্যে, “মানুষ আপন, টাকা পর, যত পারিস মানুষ ধর”, “অন্যে বাঁচায়, নিজে থাকে, ধর্ম বলে জানিস তাকে” ধর্মে সবাই, বাঁচে বাড়ে, সম্প্রদায়টা ধর্ম নারে। এই বাণীগুলো আমাদের চলার পথে পারস্পরিক বন্ধন সৃষ্টিতে পথ দেখাবে। সভা শেষে শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করেন আলোচক বৃন্দ।