বৃহস্পতিবার, ১৯শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ -|- ৪ঠা আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ-শরৎকাল -|- ১৬ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
hridoyechattogram.com - news@hridoyechattogram.com - www.facebook.com/hridoyechattogram/

পটিয়ায় জাতির পিতার ১০৩ তম জন্মদিনে হুইপঃ বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন পূরনে শেখ হাসিনা কাজ করছেন নিরন্তর

প্রকাশিত হয়েছে- সোমবার, ২০ মার্চ, ২০২৩

আবদুল হাকিম রানা : পটিয়া উপজেলা প্রশাসনের

উদ্যোগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানে ১০৩ তম জন্মদিন পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা
নিবেদন শিশু কিশোরদের মধ্যে সাহিত্য ও রচনা এবং চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।এ উপলক্ষে পটিয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় মিলনায়তনে আয়োজিত পুরুস্কার বিতরণী অনুষ্টানে প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয় সংসদের হুইপ সামশুল হক চৌধুরী, ইউএনও আতিকুল মামুনের সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও চট্রগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী, বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুক্তিযোদ্বা সহকারী কমিশনার ভূমি রাকিবুল ইসলাম, আ ক ম সামশুজ্জমান চৌধুরী, পৌর মেয়র আইয়ুব বাবুল সাবেক মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক
অধ্যাপক হারুনুর রশীদ ভাইস চেয়ারম্যান তিমির
বরণ চৌধুরী, মাজেদা বেগম শিরু, থানার অফিসার ইনচার্জ রেজাউল করিম মজুমদার, স্বাস্থ্য কর্মকর্তা সব্যসাচী নাথ, মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা রমাকান্ত মজুমদার, পরিসংখ্যান কর্মকর্তা
মীর আনজুম সাকিব, সিনিয়র মৎস কর্মকর্তা স্বপন
চন্দ্র দে, কৃষি কর্মকর্তা কল্পনা রহমান শিক্ষা কর্মকর্তা
আবু আহমদ তথ্য কর্মকর্তা উজ্জ্বল শীল, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এম এজাজ চৌধুরী, পটিয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় সভাপতি ডা: সৈয়দ সাইফুল ইসলাম প্রেস ক্লাব সাধারণ সম্পাদক আবদুল হাকিম রানা অধ্যাপক ভগিরত দাশ প্রমূখ। এতে
হুইপ আলহাজ্ব সামশুল হক চৌধুরী বলেন, পলাশীর আম্রকাননে বাঙালির স্বাধীনতা হরনের
পর আমরা আমাদের স্বকীয়তা হারিয়ে ফেলেছিলাম। বৃটিশ বেনিয়াদের শাসন ও শোষনের পর পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী আমাদের ভাষার অধিকার ও কেড়ে নিতে চেয়েছিল। আমরা তা রক্ত দিয়ে রক্ষা করেছি। এ জন্য বঙ্গবন্ধুকে কারাবন্দী হতে হয়েছিল। একই ভাবে বাঙালি জাতি সত্বার জন্য একের পর এক সকল আন্দোলন সংগ্রামে বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেন। যে কারনে তাকে বছরের পর বছর কারাগারে বন্দী জীবন কাটাতে হয়। পরবর্তীতিতে বঙ্গবন্ধু ১৯৭১ এর ৭ মার্চ স্বাধীনতার ডাক দেন।এতে
৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে আমার স্বাধীন বাংলাদেশ পায়। যা কখনো বঙ্গবন্ধু না হলে হতো না। তাই যতদিন এ পৃথিবী থাকবে ততদিনে বঙ্গবন্ধুর নাম পৃথিবীর ইতিহাসে স্বর্নাক্ষরে
লেখা থাকবে।যা সমগ্র পৃথিবীর মুক্তিকামীদের
মাঝে অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে। আজ তারই কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নের্তৃত্বে দেশ
এগিয়ে যাচ্ছে। ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে সরকার কাজ করছে।যার সুফল পেতে হলে সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে।