আজ ১০ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ || ২৬শে ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
খাগড়াছড়ি, দীঘিনালা শাহাদাৎ হোসেন(সোহাগ): বলছি এক অভাগিনীর কাহিনী যেনো জীবন যুদ্ধ করতে এসেছে এই দুনিয়ায়, স্বামী সঙ্গিবিহীন একাকিনী থাকা সত্ত্বেও যেনো সে একটি বোঝা কারো কারো কাছে। পাশে নেই সন্তান যেন সেই সাথে নেই সমাজের কোনো গণমান্য ব্যক্তি নেই সমাজের মধ্যে তাঁর যুদ্ধ ছাড়া অন্য কিছু।
দীঘিনালা মধ্যে বেতছড়ি এলাকায় বসতবাড়ি ছিলো তার ছোট্ট একটা কুঁড়ে ঘর কিন্তু সেই ঘরটিও হারিয়ে ফেললো সে এবং এক অসহায় পরিবার হয়ে গেলো মোছাঃরহিমা বেগম (৮৩) এবং তাঁর জীবন যুদ্ধ সঙ্গী নাতনী মোছাঃসুমি আক্তার (১৭) অনাথ আশ্রম উচ্চ বিদ্যালয়ের ২০২৩ সনের এস এস সি পরিক্ষার্থী। কিন্তু পড়াশোনা করতে অনেক ইচ্ছে তার থাকলেও তাঁর সঙ্গে ভাগ্যটা হয়তো অনেক বেইমানি করেছে। রহিমা বেগম বললেন আমি কি অসহায় না আমিতো দু দিন পড়ে মোরে যাবো কিন্তু আমার সেই ছোট্ট কিশোরীর কি হবে আমার একটি আবেদন উপজেলা প্রশাসনের কাছে আমি একটি সরকারি পাকা ঘর পেলে হয়তো আমার মরণে হাসি মুখ দেখতে পারবো নাতনী কিশোরীর। আমার একটি কুঁড়ে ঘর ছিলো কিন্তু সেটি গতবছর আগুন লেগে পুড়ে গিয়েছিল তারপর সেই পুরনো পুরা টিন দিয়ে একটি এক চালা কুঁড়ে ঘর তৈরি করি আর সরকারি কোনো উপায় কি ছিলো না আমার জন্যে তবে, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে আমি একটি সরকারি পাকা আশ্রয় কেন্দ্র আশা করছি।