আজ ২৮শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ || ১৪ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
আরিফুল ইসলাম,নিজস্ব প্রতিনিধি:
বান্দরবান পার্বত্য জেলার সুযোগ্য জেলা প্রশাসন ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জনাব দাউদুল ইসলামের দিক নির্দেশনায় অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জনাব বদিউল আলমের সার্বিক তত্বাবধানে, জেলা প্রশাসন বান্দরবান পার্বত্য জেলা, পরিবেশ অধিদপ্তর বান্দরবান র্যাব ১৫ জেলা পুলিশ বান্দরবান ও ফায়ার সার্ভিস, লামা, বান্দরবানের যৌথ অভিযানের মাধ্যমে লামা উপজেলা ফাইতং ইউনিয়নের অবৈধভাবে স্থাপিত ০৬টি ইটভাটা ভাম্যমান আদালতে অভিযান পরিচালনা করা হয়।
ভ্রাম্যমান আদালতে নেতৃত্ব দেন জেলা প্রশাসন বান্দরবান পার্বত্য জেলার বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জাকির হোসাইন,মোঃ- কায়েসুর রহমান,মোঃ- নাজমুল হাসান।
যৌথ অভিযানে আরও অংশগ্রহণ করেন। জনাব ছামিউল আলম কুরসী, সহকারী পরিচালক পরিবেশ অধিদপ্তর বান্দরবান জেলা। বিমান চন্র, কর্মকার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার র্যাব-১৫ কক্সবাজার, মোঃ নজরুল ইসলাম পুলিশ পরিদর্শক ফাইতং পুলিশ ফাঁড়ি জেলা প্রশাসন ও জেলা পুলিশের অন্যান্য সদস্যবৃন্দ এবং ফায়ার সার্ভিস লামার সদস্যবৃন্দ, এসময় জাতীয় ও স্থানীয় ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিড়িয়ার বিভিন্ন সাংবাদিক ও স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তির উপস্থিত ছিলেন অভিযান পরিচালনা কালে।
জেলা প্রশাসনের অনুমোদন ব্যতীত অবৈধ ইটভাটা স্থাপন, পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র না থাকা,
অবৈধভাবে পাহাড় কেটে ভাটা স্থাপন, জ্বালানি হিসেবে কাঠের ব্যবহার, ৫০% ফাঁপা ইট প্রস্তুত না করা সহ অন্যান্য অপরাধের জন্য প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন নিয়ন্ত্রণ আইন,২০১৩ (সংশোধিত -২০১৯) ও বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ১৯৯৫ (সংশোধিত ২০১০) বিভিন্ন ধারায়, 5.B.M ইটভাটা মালিককে ২ লক্ষ ৫০ হাজার, M.M.B ইটভাটা মালিককে ২লক্ষ ৫০হাজার,M.S.B ইটভাটা মালিককে ৩লক্ষ টাকা, S.B.W ইটভাটা মালিককে ৩ লক্ষ টাকা, F.A.C ইটভাটা মালিককে ৪ লক্ষ টাকা, K.B.C ইটভাটা মালিককে ৩লক্ষ টাকা, মোট ৬টি ইটভাটা মালিককে ১৮লক্ষ টাকা করা হয়।
এ সময় পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর এস ইটভাটা বন্ধের নির্দেশনা প্রদান করা হয়। পরিবেশ সুরক্ষায় আমাদের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
এই কথা বলবেন বান্দরবান জেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।