আজ ১৯শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ || ৪ঠা আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম
  চন্দনাইশে জাঁহাগিরিয়া শাহছুফি মমতাজিয়া দরবার শরীফের উদ্যোগে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (স.) উপলক্ষ্যে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার সর্ববৃহৎ জশনে জুলুস       চন্দনাইশ সাতবাড়ীয়া ৩নং ওয়ার্ড এলডিপির কর্মী সম্মেলনে বক্তারা ভঙ্কুর বাংলাদেশকে আগামীর স্বপ্নদ্রষ্টা কর্ণেল অলির নেতৃত্বে এগিয়ে নেওয়ার আহবান       চন্দনাইশ সাতবাড়ীয় ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের দ্বি- বার্ষিক সম্মেলন শান্তিপূর্ণ ও মনোরম পরিবেশে সম্পন্ন       মীরসরাইয়ে সাতকানিয়া স্টুডেন্ট ফোরামে ঢেউ টিন বিতরণ       সোনাকানিয়া ইউনিয়নে দুর্নীতিবাজ ও অবৈধ পরিষদ বাতিলে মানববন্ধন       ফেনীতে বন্যার্তদের জন্য আমরা সহপাঠীরা ছাত্রদের ‘রেসকিউ ও ত্রাণ বিতরণ’       চন্দনাইশের যুবক নোয়াখালীতে বিদ্যুৎ লাইনে কাজ করতে গিয়ে নিহত       ছিলেন আয়া হয়েগেলেন বিপুল সম্পদের মালিক ঠাকুরগাঁওয়ের মুক্তা       মীরসরাইয়ে বন্যাকবলিত মানুষের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করেছেন সাতকানিয়া স্টুডেন্ট ফোরাম        গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর নেতৃত্বে রাউজান হবে শান্তির জনপদ: দক্ষিণ রাউজানে সমাবেশে বক্তারা    


শান্ত নিরব নীলাভ অাকাশের নিচে সবুজের সুনিবিড় ছায়ায় উঁচু নিচু পাহাড়ের মাঝে স্বচ্ছ জলের ফোয়ারা। উঁচু পাহাড়ের উপর থেকে দূর দিগন্তে দৃষ্টি সঞ্চারিত হলে কেবলই সবুজের গালিচা অার এর উপর তুলার মতো উড়ে যায় শুভ্র মেঘের রাশি।
পাহাড় চূড়ায় দাঁড়ালে চোখে শুধু অভাবিত বিস্ময়! পাহাড়ের পর পাহাড় বিশাল স্থির ঢেউয়ের মত প’ড়ে অাছে উত্তর হতে দক্ষিণে। এক পাহাড় হতে অণ্য পাহাড়ে তাকালে সৌন্দর্যে বিবশ হয়ে অাসে সমস্ত চোখ অার ইন্দ্রিয়। এই অামাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম। বাংলাদেশের এক দশমাংশ এই পার্বত্য অঞ্চল বৈচিত্র্যের সাতকাহনে সমগ্র বাংলাদেশকে করেছে সাংস্কৃতিক ও নৃ গোষ্ঠীক ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ। নানান ধর্মের নানান বর্ণের বারো থেকে চৌদ্দটি ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠী সহ বৃহৎ ভাষা ভাষির বাঙালি জন গোষ্ঠীর সহবস্থান এখানে।

তবে এই অবারিত সৌন্দর্যের সম্মুখে ভয়ংকর ফনা তুলে বসে ছিলো এক বিষাক্ত সাপ। সবুজ পাহাড়ের মাঝে উৎ পেতে থাকা সংকীর্ণ জাতিসত্ত্বার সাম্রাজ্যবাদী দুষ্টচক্র এই বিশাল অঞ্চলকে পরিনত করে রেখেছিলো নিষিদ্ধ অরণ্যে।
যখনি এই অঞ্চলকে সমগ্র দেশের সাথে সমভাবে এগিয়ে নেওয়ার প্রয়াস পেয়েছে তখনি এই সম্রাজ্যবাদী দুষ্ট চক্র তাদের রক্তচক্ষু প্রসারিত করেছে এবং তাদের এই জিঘাংসার বলি হয়েছে হাজার হাজার মানুষ। অগণিত নিরীহ পাহাড়ি, বাঙালি ও দেশ প্রেমিক সেনাবাহিনীর অসংখ্য মেধাবী অফিসার সহ বহু সেনা সদস্য জীবন দিয়েছে এই অঞ্চলকে নিরাপদ করতে।

এই নিষিদ্ধ অরণ্যকে উন্মুক্ত করতে সবচাইতে বেশি ত্যাগ স্বীকার করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। হাজারো বিপদ অার প্রতিকূলতা উপেক্ষা করে দেশ প্রেমের প্রবল তাড়নায় বহু বছর লড়াই করে গেছে এই পাহাড়ের মৃত্যু ফাঁদে। শান্তিবাহিনীর অ্যাম্বুসে পরে নিহিত হয়েছে অনেক সেনা সদস্য। দেশকে বিচ্ছিন্নতাবাদের হাত থেকে রক্ষা করার দৃঢ় প্রত্যয় প্রতিটি সেনা সদস্য তাদের জীবন বাজি রেখেছিলো দীর্ঘ এই যুদ্ধে।
শান্তি বাহিনীর এই বিচ্ছিন্নতাবাদের যুদ্ধ এক সময় পরিনত হয় মারাত্মক গৃহ যুদ্ধে। অার এই যুদ্ধে নিহিত হয় জুম্ম জাতীয়তাবাদের জনক মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা। তাদের এই ভ্রাতৃঘাতী লড়াই গভীর অরণ্য হতে লোকালয়ে বিস্তৃত হতে থাকে অার পাহাড়ি মানুষগুলো অসহনীয় দুর্ভোগের মধ্যে পরে। তাদেরকে নিবৃত করতে দুদলের মাঝখানে এসে পরে সেনাবাহিনী। জীবন মৃত্যুর সীমা রেখায় দাঁড়িয়ে তাদেরকে নিষ্ক্রিয় করার চেষ্টা চলতে থাকে। শান্তিচুক্তির দুই দশক পরেও পাহাড়কে নিরাপদ রাখতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর এই প্রয়াস অব্যাহত রয়েছে।

এই গৃহ যুদ্ধ ছড়িয়ে পরে প্রতিটি পাহাড়ি গ্রামে। একদিকে গৃহযুদ্ধ অন্যদিকে বিচ্ছিন্নতাবাদ এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য সরকারের নেয়া বহু পদক্ষেপ ব্যর্থ হতে থাকে। দুর্গম বনাঞ্চল অার যোগাযোগ ব্যবস্থার অসুবিধার কারণে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের দমন করা বেশ কষ্ট সাধ্য ব্যাপার ছিলো। পাহাড়ের ভূমি ও দুর্গম পর্বত শ্রেণীর কারণে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিচ্ছিন্নতাবাদীদের স্বর্গ হয়ে উঠেছিলো। তারা বাঙালী গ্রাম গুলোতে হামলা করে দ্রুত জঙ্গলে পালিয়ে যেতো অার বাঙালিরা হামলা প্রতিরোধ করতে পাহাড়িদের গ্রাম গুলোতে হামলা করাকে কেন্দ্র করে পাহাড়ি বাঙালী দাঙ্গা অবসম্ভাবি হয়ে পরে।
সরকার সমগ্র পার্বত্য চট্টগ্রামকে উন্নয়নের ধারায় নিয়ে অাসার জন্য একটি শান্তিপূর্ণ সমাধানের পথ খোঁজছিল।
সমগ্র দেশের মানুষের পার্বত্য চট্টগ্রামের ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠী জনগনের উপর অত্যন্ত মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি থাকার কারণে এই সমস্যার শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক সমাধান অত্যাবশ্যকীয় হয়ে পড়ে। অবশেষে বহু অালোচনা ও দফায় দফায় বৈঠকের পর বিষেশ সুযোগ সুবিধা ও শর্ত সাপেক্ষে সরকার ও পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর পক্ষে জনসংহতি সমিতি এক শান্তি সমঝোতায় অাসতে সম্মত হয় অার যাকে ঐতিহাসিক শান্তিচুক্তি নামে অবহিত করা হয়।

১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামে দীর্ঘ ২১ বছরের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংঘাত এবং আধিপত্য বিস্তারের আন্তঃদলীয় সংঘর্ষের, রক্তপাতের অবসান ঘটে। তৎকালীন আওয়ামীলীগ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অন্য কোন তৃতীয়পক্ষের সংশ্লিষ্টতা ছাড়াই এই শান্তিচুক্তি সম্পাদিত হয়- যা বিশ্বের ইতিহাসে এক বিরল দৃষ্টান্ত। চুক্তি স্বাক্ষরিত হবার পর থেকে বিগত প্রায় ২২ বছরে এর বাস্তবায়নে সরকার বেশ আন্তরিকতার পরিচয় দিলেও চুক্তিতে স্বাক্ষরকারী সন্তু লারমাদের অভিযোগ, বাস্তবায়ন হয়নি চুক্তির মৌলিক অনেক বিষয়।

অথচ, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যায় যে, চুক্তির অধিকাংশই বাস্তবায়িত হয়েছে। এ পর্যন্ত শান্তিচুক্তির মোট ৭২টি ধারার মধ্যে ৪৮টির পূর্ণ বাস্তবায়ন, ১৫টির আংশিক বাস্তবায়ন এবং ৯টি ধারার বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। তিন পার্বত্য জেলায় হস্তান্তরযোগ্য ৩৩টি বিষয়/বিভাগের মধ্যে এ পর্যন্ত রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে ৩০টি, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদে ৩০টি এবং বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদে ২৮টি বিষয়/দফতর হস্তান্তর করা হয়েছে।

অপরদিকে সরকারের ঐকান্তিক ইচ্ছা ও প্রচেষ্টা সত্ত্বেও শান্তিচুক্তি সম্পূর্ণ বাস্তবায়িত না হওয়ার পিছনে বেশ কিছু কারণ রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম কারণ হলো শান্তিচুক্তির বেশ কিছু ধারা বাংলাদেশ সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক।

শান্তিচুক্তির শর্তানুযায়ী চুক্তি স্বাক্ষরের ৬০ দিনের মধ্যে জেএসএস নেতা সন্তু লারমাকে তার দলসহ অস্ত্র সমর্পন করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু সন্তু লারমার দল পুর্ণাঙ্গভাবে অস্ত্র সমর্পন করেনি। এমনকি তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতার প্রতি অবিচল আনুগত্য পোষণ করতেও ব্যর্থ হয়েছেন। তিনি বাংলাদেশের নাগরিক পরিচয়পত্র গ্রহণ, রাষ্ট্রীয় দিবস পালনে ব্যর্থ হয়েছেন। এ সমস্ত বিষয়সহ শান্তিচুক্তি বাস্তবায়নের পথে অন্যান্য যে সমস্ত অন্তরায় রয়েছে সেগুলোর সমাধান না হওয়া পর্যন্ত শান্তিচুক্তির পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। তবে বর্তমান সরকার চুক্তির যে ধারাগুলো বাস্তবায়িত হয়নি সেগুলো দ্রুত বাস্তবায়নে আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করছে।

শান্তিচুক্তির মধ্য দিয়ে এই অঞ্চলের বিচ্ছিন্নতাবাদের যে সমস্যা ছিলো তার রাজনৈতিক সমাধান হয়েছে অত্যন্ত শান্তিপূর্ণ ভাবে। পার্বত্য চট্টগ্রামের সমস্যার রাজনৈতিক সমাধান হলেও এই অঞ্চলের কোথাও কোথাও নিরাপত্তার সমস্যা রয়েছে, এবং সরকার কর্তৃক এই অঞ্চলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য গৃহীত পদক্ষেপ এই অঞ্চলকে একটি নিরাপদ ও সার্বভৌম অঞ্চল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছে।

এতোদাঞ্চলে এখনো পর্যন্ত কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটতে দেখা যায়। তবে সামগ্রিক ভাবে বিচার করতে গেলে পার্বত্য অঞ্চলে এখন শান্তি সম্প্রীতি এবং সৌহার্দপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি হয়েছে। পাহাড়ি বাঙালি শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান বজায় রেখে এই অঞ্চলের উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে সহায়তা করছে ফলে শিক্ষা, সংস্কৃতির প্রসার ঘটে চলছে। পাহাড়ের মানুষ শান্তিচুক্তির সুফল ভোগ করছে। তবে এই চুক্তির অসংবিধানিক ধারা গুলো পরিমার্জন করে সমগ্র জনগোষ্ঠীকে চুক্তির অাওতায় অানা গেলে এই চুক্তির শতভাগ বাস্তবায়ন করা সহজ হবে এবং সমগ্র পার্বত্য অঞ্চলের জনগোষ্ঠীর কাছে এই চুক্তি বিশেষ ভাবে সমাদৃত হবে এবং এই অঞ্চলে শান্তি, সমৃদ্ধি ও সম্প্রীতির সুবাতাস বইবে।

লেখক
রিদোয়ান অাহাম্মদ
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক লেখক ও গবেষক





চন্দনাইশে জাঁহাগিরিয়া শাহছুফি মমতাজিয়া দরবার শরীফের উদ্যোগে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (স.) উপলক্ষ্যে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার সর্ববৃহৎ জশনে জুলুস

চন্দনাইশ সাতবাড়ীয়া ৩নং ওয়ার্ড এলডিপির কর্মী সম্মেলনে বক্তারা ভঙ্কুর বাংলাদেশকে আগামীর স্বপ্নদ্রষ্টা কর্ণেল অলির নেতৃত্বে এগিয়ে নেওয়ার আহবান

চন্দনাইশ সাতবাড়ীয় ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের দ্বি- বার্ষিক সম্মেলন শান্তিপূর্ণ ও মনোরম পরিবেশে সম্পন্ন

মীরসরাইয়ে সাতকানিয়া স্টুডেন্ট ফোরামে ঢেউ টিন বিতরণ

সোনাকানিয়া ইউনিয়নে দুর্নীতিবাজ ও অবৈধ পরিষদ বাতিলে মানববন্ধন

ফেনীতে বন্যার্তদের জন্য আমরা সহপাঠীরা ছাত্রদের ‘রেসকিউ ও ত্রাণ বিতরণ’

চন্দনাইশের যুবক নোয়াখালীতে বিদ্যুৎ লাইনে কাজ করতে গিয়ে নিহত

ছিলেন আয়া হয়েগেলেন বিপুল সম্পদের মালিক ঠাকুরগাঁওয়ের মুক্তা

মীরসরাইয়ে বন্যাকবলিত মানুষের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করেছেন সাতকানিয়া স্টুডেন্ট ফোরাম 

গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর নেতৃত্বে রাউজান হবে শান্তির জনপদ: দক্ষিণ রাউজানে সমাবেশে বক্তারা

চট্টগ্রাম রাঙ্গুনিয়ার অধিবাসী মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী মাহাথির ইবনে মোহাম্মদ

বাঁশখালীতে ১৪ বছরের মেয়েকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে পালাক্রমে ধর্ষন- ৪ ধর্ষক গ্রেপ্তার

সাতকানিয়ার এসএসসি পরীক্ষার্থী জান্নাতুল ফেরদৌসকে বাঁচাতে এগিয়ে আসুন

বাশঁখালীতে এস.এস.সি পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে ভুয়া শিক্ষক গ্রেপ্তার

চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় ১৫ টি ঘরে আগুন

আগামী ৩ মাসের বিদ্যুৎ, পানি ও গ্যাস বিল মওকুফের দাবী বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের

দোহাজারী সাঙ্গু নদী থেকে আলম নামে এক যুবকের লাশ উদ্ধার

চন্দনাইশে এক গৃহবধুর রহস্য জনক মৃত্যু, পরিবারের দাবি পরিকল্পিত হত্যা।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য মনোনীত হলেন সাংসদ নজরুল ইসলাম চৌধুরী

বাঁশখালীতে গণ ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি মজিদ বন্দুক যুদ্ধে নিহত